ডি ই এফ রঙ ভিভিএস ভিএস 12Ct 12.5Ct 13Ct HPHT 4 ক্যারেট পোলিশ ডায়মন্ডের জন্য খাঁটি হীরা

বর্গাকার আকৃতি ই এফ রঙ ভিভিএস ভিএস স্পষ্টতা 12.0 ক্যারেট - 13.0 ক্যারেট এইচপিএইচটি 4 ক্যারেট ল্যাবরেটরি চাষ করা পোলিশ ডায়মন্ড তৈরির জন্য রুক্ষ হীরা

এইচপিএইচটি রুক্ষ হীরাবর্ণনা

ডায়মন্ড বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন উপাদান হিসাবে পরিচিত। মোহস কঠোরতা স্কেল অনুযায়ী, এটি 10 গ্রেডে বিভক্ত করা হয়, এবং ডায়মন্ড সর্বোচ্চ গ্রেড।যেদিন মানুষ জানত যে হীরা খাঁটি কার্বন দিয়ে গঠিত, ল্যাব গ্রোড ডায়মন্ড সম্পর্কে আরও বেশি গবেষণা হচ্ছে। এখন ল্যাব গ্রোড ডায়মন্ড শিল্প দ্রুত বিকশিত হয়েছে এবং বিভিন্ন শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
ল্যাবরেটরিতে চাষ করা হীরা তৈরির দুটি প্রধান পদ্ধতি রয়েছে। একটিকে এইচপিএইচটি ((উচ্চ তাপমাত্রা এবং উচ্চ চাপ) এবং অন্যটি সিভিডি ((রাসায়নিক বাষ্প অবসান) পদ্ধতি বলা হয়।
উচ্চ তাপমাত্রা এবং উচ্চ চাপ সিন্থেটিক হীরা প্রযুক্তি 1950 এর দশকে উদ্ভূত, প্রাথমিকভাবে প্রধানত বিমান ও সামরিক শিল্পে ব্যবহৃত,গত এক দশকে রত্নের মানের কৃত্রিম হীরা গুণমান ও খরচের দিক থেকে বাজারের পর্যায়ে পৌঁছেছে।.

এইচপিএইচটি পরীক্ষাগারে উত্পাদিত রুক্ষ হীরা প্রাকৃতিক হীরা এর স্ফটিকীকরণ প্রক্রিয়া অনুকরণ করে তৈরি করা হয়। যখন প্রাকৃতিক হীরা প্রাকৃতিক পরিবেশে গঠিত হয়,প্রায়ই অন্যান্য উপাদান মিশ্রিত হয়উদাহরণস্বরূপ, কিছু হীরা একটু গোলাপী, কিছু একটু নীল,কিছু হালকা হলুদ রঙেরল্যাবরেটরিতে উৎপাদিত হীরা প্রাকৃতিক হীরা থেকে কম অশুচি।

এইচপিএইচটি রুক্ষ হীরাগুলির পরামিতি

এইচপিএইচটি রুক্ষ হীরা ভূমিকা

​প্রাকৃতিক হীরা প্রকৃতি দ্বারা তৈরি হয় এবং বিলিয়ন বিলিয়ন বছর ধরে গঠিত উচ্চ তাপমাত্রা এবং চাপের ফলাফল। ল্যাব গ্রোথ হীরা সাধারণত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পরীক্ষাগারে উত্পাদিত হয়.তাদের মধ্যে রাসায়নিক পার্থক্য একই।

তাহলে ল্যাব গ্রোথ ডায়মন্ড এবং প্রাকৃতিক ডায়মন্ডের মধ্যে পার্থক্য কী?

ল্যাব-গ্রেড ডায়মন্ড এবং প্রাকৃতিক ডায়মন্ডের মধ্যে কোন স্পষ্ট পার্থক্য নেই। এমনকি পেশাদার রত্নবিদদেরও তাদের সনাক্ত করার জন্য বিশেষ সরঞ্জামের প্রয়োজন হয়। জুম করে,পেশাদাররা ল্যাবরেটরিতে উত্পাদিত এবং খননকৃত হীরা অন্তর্ভুক্তিতে সূক্ষ্ম বিপরীতে পার্থক্য করতে সক্ষম হবে.

এইচপিএইচটি রুক্ষ হীরাবিস্তারিত